রাতের আঁধারে চোরাগোপ্ত হামলা চালিয়ে জনগণের জানমালের ক্ষতি করা বিএনপির অভ্যাস। তারা ক্ষমতায় থাকাকালীনও হবিগঞ্জে আওয়ামী লীগের সামনে আঁধাঘন্টা দাঁড়াতে পারেনি; এখনও পারবে না। এই সন্ত্রাসী দল বার বার প্রমাণ করে যেনো ‘কয়লা ধুলে ময়লা যায় না।’
হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট মোঃ আবু জাহির এমপি গতকাল সন্ধ্যায় নির্বাচনী তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে আনন্দ মিছিল পূর্ব সংক্ষিপ্ত সভায় সভাপতির বক্তব্যে একথা বলেন।
বিএনপির চোরাগোপ্ত হামলার নিন্দা জানিয়ে আওয়ামী লীগের সংগ্রামী এই নেতা বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াতের চোরাগোপ্তা হামলার প্রতিবাদে আওয়ামী লীগ প্রতিবাদ সমাবেশ করবে। অতীতে যেভাবে বিএনপির সন্ত্রাসীরা লেজ গুটিয়ে পালিয়েছে ভবিষ্যতেও পালিয়ে যাবে। বিএনপি-জামায়াতকে আর জনগণের জানমালের ক্ষতি করার সুযোগ দেওয়া হবে না।
এছাড়াও তিনি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের শহরের প্রতিটি পয়েন্টে জনগণের জানমালের পাহাড়া অব্যাহত রাখার নির্দেশনা দেন। পরে জেলা আওয়ামী লীগের ব্যানারে একটি আনন্দ মিছিল পুরো শহর প্রদক্ষিণ করেছে।
সংক্ষিপ্ত পথসভা সঞ্চালনায় করেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোঃ আলমগীর চৌধুরী।
উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি অ্যাডভোকেট প্রবাল কুমার মোদক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও হবিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র আতাউর রহমান সেলিম, অ্যাডভোকেট লুৎফুর রহমান তালুকদার, সাংগঠনিক সম্পাদক নূর উদ্দিন চৌধুরী বুলবুল, মশিউর রহমান শামীম, অ্যাডভোকেট সুলতান মাহমুদ, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, সদস্য আব্দুর রহিম, জেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নিলাদ্রী শেখর পুরকায়স্থ টিটু, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট ফয়জুল বশির চৌধুরী সুজন, সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কামাল আজাদ রাসেল, জেলা কৃষক লীগের সভাপতি হুমায়ুন কবীর রেজা, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রউফ, জেলা যুবলীগের সভাপতি আবুল কাশেম চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক একেএম মঈন উদ্দিন চৌধুরী সুমন, সাংগঠনিক সম্পাদক ডাঃ ইশতিয়াক রাজ চৌধুরী, মহিবুর রহমান মাহী, জেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ডাঃ সাইফ ই রহমান তন্ময়, সাধারণ সম্পাদক ফয়জুর রহমান রবিন প্রমুখ।
সেখানে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ এবং কৃষক লীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।